This site uses cookies.
Some of these cookies are essential to the operation of the site,
while others help to improve your experience by providing insights into how the site is being used.
For more information, please see the ProZ.com privacy policy.
Freelance translator and/or interpreter, Verified site user
Data security
This person has a SecurePRO™ card. Because this person is not a ProZ.com Plus subscriber, to view his or her SecurePRO™ card you must be a ProZ.com Business member or Plus subscriber.
Affiliations
This person is not affiliated with any business or Blue Board record at ProZ.com.
Access to Blue Board comments is restricted for non-members. Click the outsourcer name to view the Blue Board record and see options for gaining access to this information.
English to Bengali: Excerpt from interview with Marcella Jenney, Administrator ATA, Spanish Language Division
Source text - English Jen: I was so excited following your presentation at AAIT’s conference! It was not only inspiring but also filled with great information. Would you mind telling me a little bit about your background?
Marcela: Well, I am from Colombia. I came to the U.S. in 1990, so I have been here for 21 years, almost half of my life. I attended Georgia State University, where I received a certificate in translation. Then I moved to Knoxville, Tennessee, where I spent five years as a freelancer. Incidentally, freelancing is something I recommend highly to translators and students. Start translating as soon as possible—
you need a lot of experience. After freelancing, I worked as a localization project manager for Citibank for three years. After that, I opened my own business, Contextual Communications, in 2003, which I sold in 2007. At the time, I was witnessing a huge change in the industry I noticed it was becoming more and
more difficult to differentiate one’s self as a translator. So, I elected to get out of the industry and start working on the industry. It is such a beautiful and complex profession, but it is underestimated and undervalued. I decided I would teach translators how to look at themselves as a business, and as a product competing in an open market. To hone my expertise in that area, I earned my MBA in marketing
in 2010, which helped me get to where I am today.
Jen: Why do you want to change the industry?
Marcela: I have dedicated almost half of my life to the industry, and I have played various roles in it—from translator to localization project manager to business owner to director of sales— so I see the struggles that the industry is going through, especially with regard to new technologies and the Internet. Clients, the buyers of translation services, are more sophisticated because they are getting smarter. For
instance, they know about translation memory tools. As Renato Beninatto, chief marketing officer at Moravia IT, says, “We have over-educated them, and sharing our secrets was the worst mistake of the industry.” To be able to compete, we need to learn what makes us unique and different. How can we create a strong brand and use social media to communicate our message? As I said during my presentation, we need to know our purpose. Why are we doing what we are doing, and how can we
better contribute to that purpose? I took on as my mission at least to plant the seeds of some kind of movement to raise awareness.
Jen: What are the top three things that translators are doing that they should not be doing?
Marcela: Number 1: Translators are all talking about “quality.” Everyone offers quality. This is not a differentiator in the market. As professionals, we are supposed to give quality; it is expected to be included in the price. Number 2: Talking about processes is also a big mistake. Clients do not care how we do it. And finally, Number 3: Translators do not think enough about the client. Four of the top 10 buying motivators are: to save money, to make money, to gain competitive advantage, and to create market share. So, as translators we have to wonder how can we help our clients make money. How can we help them save money? We need to focus less on ourselves and more on our clients. What are they walking away with when they work with us? It is about how we can help them. Stop talking about quality and processes. Concentrate instead on your clients! We must start seeing ourselves as a business and find ways to develop the characteristics that make us unique.
Jen: I understand that we need to be a brand, but how do we do that? What made you unique? What was your brand identity when you were a translator?
Marcela: When I was a translator, it was not such a competitive environment. We did not have to fight for
projects like we do now. One thing that helped me a lot was that I was Colombian and spoke Colombian
Spanish. So that was my differentiator. I also had a promise of value. Warning: when you promise something, you have to follow through! My clients knew that I always delivered on time, that I was reliable, that they could count on me, and that I would always go the extra mile to find the right translation. They were confident that they would get a good translation out of me.
Translation - Bengali জেনঃ এ.এ.আই.টি.–র সম্মেলনে আপনার উপস্থাপনা দেখে আমি খুবই উদ্দীপিত হই! এটা শুধুমাত্র অনুপ্রেরণাই জোগায়নি, অনেক তথ্যও এতে ছিল। আপনি কি আপনার পশ্চাৎপট সম্বন্ধে আমাকে কিছু বলবেন?
মার্সেলাঃ আমি এসেছি কলম্বিয়া থেকে। আমি ইউ.এসে আসি ১৯৯০ সালে, অতএব আমি এখানে আছি ২১ বছর, প্রায় আমার জীবনের অর্ধেক সময়। আমি জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটিতে পড়াশোনা করি, যেখান থেকে আমি অনুবাদকের শংসাপত্র পাই। তারপর আমি নক্সভিল, টেনেসি যাই যেখানে আমি পাঁচ বছর একজন ফ্রিলান্সার হিসেবে কাজ করি। প্রসঙ্গক্রমে, আমি সব অনুবাদকদের ও ছাত্রদের ফ্রিলান্সার হিসেবে কাজ করার সুপারিশ দেব। যত তাড়াতাড়ি পারেন অনুবাদ করা শুরু করুন – আপনার প্রচুর অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। ফ্রিলান্সারের কাজ করার পর আমি সিটিব্যাঙ্কের লোকালাইজেশন প্রজেক্ট ম্যানেজার হয়ে কাজ করি ৩ বছর। তারপর ২০০৭ সালে, কন্টেক্সচুয়াল কমিউনিকেশন নামে আমি নিজের ব্যবসা শুরু করি এবং তা আমি ২০০৭ সালে বিক্রি করে দি। এই সময়ে আমি এই শিল্পে এক বিশাল পরিবর্তনের সাক্ষী। আমি লক্ষ করি যে নিজেকে অনুবাদক হিসেবে পৃথক করা ধীরে ধীরে শক্ত হয়ে উঠছে। অতএব এই শিল্প থেকে বেরিয়ে এসে এই শিল্পের উপর কাজ করা স্থির করি। এটি একটি সুন্দর ও জটিল পেষা কিন্তু এটি অবমূল্যায়িত এবং একে তুচ্ছ গণ্য করা হয়। আমি স্থির করলাম আমি অনুবাদকদের দেখাব কি করে তাদের কাজকে ব্যবসার মত করে দেখতে হয় এবং খোলা বাজারের প্রতিযোগী পণ্যের মত বিপণন করতে হয়। এই ক্ষেত্রে আমার এই বিশেষ জ্ঞান আরও শানিত করতে আমি মার্কেটিং-এ এম.বি.এ অর্জন করি ২০১০ সালে, যা সাহায্য করেছে আমাকে আমার বর্তমান স্থানে পৌঁছতে।
জেনঃ আপনি কেন এই শিল্পকে বদলাতে চাইছেন?
মার্সেলাঃ আমি আমার জীবনের প্রায় অর্ধেক সময় এই শিল্পে অর্পণ করেছি এবং বিভিন্ন ভূমিকা পালন করেছি – অনুবাদক থেকে লোকালাইজেশন প্রজেক্ট ম্যানেজার থেকে ব্যবসার মালিক থেকে ডিরেক্টর অফ সেলস – অতএব এই শিল্প যে সব সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে গেছে তা আমি দেখেছি, বিশেষত নতুন প্রযুক্তি ও ইন্টারনেটের দরুন। মক্কেলরা, যারা অনুবাদকের পরিসেবা ক্রয় করে তারা এখন অনেক বেশী বাস্তব্ধর্মী কারণ তারা আগের থেকে অনেক বেশী দক্ষ ও চতুর। যেমন ধর তারা এখন জানে ট্রান্সলেশন মেমরি টুলস সম্বন্ধে। রেনাটো মোরাভিয়া, মোরাভিয়া আই টি-র চিফ মার্কেটিং অফিসার যেমন বলেছেন, “আমরা ওদের বেশী শিখিয়ে ফেলেছি এবং আমাদের সব অন্ধিসন্ধি ওদের জানানোটাই এই শিল্পের সব চেয়ে বড় ভুল হয়েছে।“ প্রতিযোগিতায় থাকতে গেলে আমাদের জানতে হবে কোন জিনিসগুলি আমাদের অনন্য এবং আমাদের অন্যদের থেকে আলাদা করে তোলে। কিভাবে আমরা একটি শক্তিশালী পণ্যচিহ্ন গড়ে তুলব এবং সোশাল মিডিয়ার সাহায্যে আমাদের বার্তা জ্ঞাপিত করবো? আমার উপস্থাপনায় আমি যেমন বলেছিলাম আমাদের উচিত নিজেদের উদ্দেশ্য জানা। আমরা যা করছি তা কেন করছি এবং কিভাবে আমরা সেই উদ্দেশ্যের প্রতি আরও ভালভাবে আমাদের অবদান রাখতে পারবো? সচেতনতা বাড়াতে অন্তত কোন ধরনের আন্দোলনের বীজ বপন করার প্রচেষ্টাই হবে আমার মূল উদ্দেশ্য।
জেনঃ কোন সেই তিনটি সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ জিনিস যা অনুবাদকেরা করছেন যা তাদের করা উচিত নয়?
মার্সেলাঃ প্রথমঃ অনুবাদকেরা “গুনমানের” কথা বলেন। “গুনমান” সবাই দেন। বাজারে এটা কোন প্রভেদ করার মাপকাঠি নয়। পেশাদার হিসেবে গুনমান বজায় রাখাটাই আমাদের কর্তব্য; এটা দামের অঙ্গ হিসেবেই ধরে নেওয়া উচিত। দ্বিতীয়তঃ পদ্ধতি সম্বন্ধে কথা বলাটাও একটা বড় ভুল। কিভাবে কাজ করি তাতে মক্কেলের কিছু যায় আসে না। এবং সর্বশেষ, তৃতিয়তঃ অনুবাদকেরা মক্কেলদের সম্বন্ধে যথেষ্ট ভাবেন না। কেনার প্রধান দশটির মধ্যে চারটি প্রেরণার কারণ হলঃ পয়সা বাঁচানো, পয়সা রোজগার করা, প্রতিযোগিতায় সুবিধামূলক স্থান অর্জন করা এবং বাজারে নিজের অংশ প্রতিষ্ঠা করা। অতএব, অনুবাদক হিসেবে আমাদের ভাবতে হবে কিভাবে আমরা আমাদের মক্কেলদের অর্থ উপার্জন করতে সাহায্য করব। কিভাবে আমরা তাদের পয়সা বাঁচাতে সাহায্য করব? আমাদের উচিত নিজেদের ওপর কম ও আমাদের মক্কেলদের ওপর নজর বেশী দেওয়া। আমাদের সাথে কাজ করে উনারা কি নিয়ে যাচ্ছেন? আসল ব্যাপারটা হল কিভাবে আমরা উনাদের সাহায্য করতে পারি। গুনমান ও পদ্ধতি সম্বন্ধে কথা বলা বন্ধ করুন। বরঞ্চ মক্কেলদের ওপর মনোনিবেশ করুন! আমাদের উচিত নিজেদের একটি ব্যবসা হিসেবে দেখা এবং নিজেদের মধ্যে সেইসব বৈশিষ্ট্য বিকশিত করা যা আমাদের অনন্য করে তুলবে।
জেনঃ আমাদের যে একটি পণ্যচিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়া উচিত তা বুঝলাম কিন্তু কিভাবে তা করব? আপনাকে অনন্য করে তুলেছে কোন জিনিস? যখন আপনি একজন অনুবাদক ছিলেন তখন আপনার পণ্যচিহ্নের পরিচয় কি ছিল?
মার্সেলাঃ যখন আমি অনুবাদক ছিলাম, পরিবেশ এতটা প্রতিযোগিতামূলক ছিল না। তখন আমাদের প্রজেক্টের জন্য লড়াই করতে হত না যেমন এখন হয়। একটি জিনিস যা আমাকে সাহায্য করেছে ভীষণভাবে তা হল যে আমি একজন কলোম্বীয় এবং কলোম্বীয় স্প্যানিশ বলতে পারতাম। আমার ক্ষেত্রে সেটাই ছিল আমার প্রভেদকারি বৈশিষ্ট্য। আমার একটি মূল্যবান প্রতিশ্রুতিও ছিল। সতর্কতাঃ যখন কোন কিছু করবার প্রতিশ্রুতি দেবেন তখন আপনাকে তা অবশ্যই পালন করতে হবে! আমার মক্কেলরা জানতেন আমি সব সময় সঠিক সময়ে কাজ জমা দেবো, জানতেন যে আমি নির্ভরযোগ্য, আমার ওপর ভরসা করা যায় এবং আমি সব সময় সঠিক অনুবাদ খুঁজে পাবার জন্য অতিরিক্ত চেষ্টা করব। উনাদের বিশ্বাস ছিল যে আমার কাছ থেকে উনারা ভাল অনুবাদ পাবেন।
English to Bengali: Excerpt from the book "Kabala Of Numbers" by Sepharial
Source text - English AJ106
To quote Sepharial, “When we look round upon life, we are constantly struck by the inequalities existing between faculty and its material efficiency. Consequently, we may derive some benefit of a practical nature from the measure of our own selves, and an understanding of the faculty we are designed to represent in the economy of life. “
If the name of a person is not compatible to his number then there is a difference of faculty and function. So an auspicious name is the gateway to success.
AJ1001
Thought Reading by Numbers
To quote Sepharial, “This thought is a very vital one. It suggests the concept of the idealist that nothing exists for us save in our consciousness, all things being related to us through our senses and our thoughts. Whatever affects the consciousness affects the man, and in an intimate sense is man. “
Thoughts can be expressed numerically, as the subliminal mind function can be automatically expressed in numbers. This process helps in thought reading
AJ1002
Lost Item Query
To quote Sepharial, “The geometrical relations of thought are such that every idea is capable of numerical expression, and this fact appears to have been known to the Orientals. It works on the theory that the subliminal mind knows that concerning which the supraliminal mind exercises itself, but it lacks the means, while the attentive mind is functioning, of impressing itself. In the use of numbers, however, it finds an automatic means of expression. “
This process helps in finding lost things.
Translation - Bengali এজে১০৬
সেফারিয়ালের উধৃতি অনুযায়ী “আমরা যখন আমাদের চারিপাশে তাকাই তখন কার্যক্ষমতা ও তার বস্তুগত দক্ষতার মধ্যে বৈষম্য দেখে প্রতিনিয়ত ধাক্কা খাই। এর ফলে, আমরা আমাদের নিজেদের পরিমাপ করতে এবং জীবনের অর্থনীতিতে নিজেদের যে কার্যক্ষমতার আমারা প্রতিনিধিত্ব করি তা বুঝতে পারি, এবং বাস্তবে লাভবান হই।“
যদি কোন ব্যক্তির নামের এবং সংখ্যার মধ্যে সামঞ্জস্য না থাকে তাহলে তার কর্ম ও ক্রিয়ার মধ্যে তফাত থেকে যায়। অতএব, একটি পয়মন্ত নাম সাফল্যের দ্বার।
এজে১০০১
সংখ্যার দ্বারা চিন্তার পঠন
সেফারিয়ালের উধৃতি অনুযায়ী, “এই চিন্তাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আধ্যাত্মবাদীর সেই ধারনাটি উত্থাপিত করে যে আমাদের চেতনা ছাড়া আর কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই, আমাদের ইন্দ্রিয়ের এবং চিন্তার দ্বারাই আমরা সব কিছুর সাথে সম্পর্কস্থাপন করি। যা কিছু চেতনাকে প্রভাবিত করে তা মানুষকে প্রভাবিত করে এবং এক নিকট অর্থে, তাই মানুষ।“
সংখ্যার দ্বারা চিন্তা ব্যক্ত করা যেতে পারে কারণ আমাদের অবচেতন মনের ক্রিয়া স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংখ্যার দ্বারা প্রকাশ করা যায়। এই পদ্ধতি আমাদের চিন্তার পঠনে সাহায্য করে।
এজে১০০২
নিখোঁজ বস্তুর অনুসন্ধান
সেফারিয়ালের উধৃতি অনুযায়ী, “চিন্তার জ্যামিতিক সম্পর্ক এমন যে প্রতিটি চিন্তাকে সংখ্যার দ্বারা ব্যক্ত করা যায় এবং অনুমেয় যে এই তথ্যটি সম্বন্ধে প্রাচ্যের মানুষেরা অবগত ছিলেন। যে তত্ত্বটি ভিত্তি করে এটি কাজ করে তা হল যে অবচেতন মন যা জানে তার ওপর সচেতন মন নিজেকে প্রয়োগ করে, কিন্তু যতক্ষণ সচেতন মন তার কাজ করে ততক্ষণ সে নিজেকে প্রকাশ করতে পারে না। অথচ, সংখ্যার ব্যবহারে স্বয়ংক্রিয় ভাবে তা প্রকাশ করা সম্ভব।“
নিখোঁজ বস্তু এই পদ্ধতির সাহায্যে খুঁজে পাওয়া যায়।
English to Bengali: Excerpt from a training manual on C
Source text - English Welcome to C !
This first chapter will provide you with some basic foundational material you will need to progress through the rest of the book. In this chapter you will be introduced to the history of C , the basics of the language, and how to use variables and write expressions in C . These fundamental concepts are the essential building blocks that you will use to create C programs throughout the rest of this book.
C , as the name implies, is essentially based on the C programming language. Therefore, it seems prudent to begin with a brief history of C. The C programming language was devised in the early 1970s at Bell Laboratories by Dennis Ritchie. It was designed as a system implementation language for the Unix operating system. The history of C and Unix are closely intertwined. For this reason a lot of Unix programming is done with C.
Work on what would become C began in 1979. The initial version was called “C with Classes.” That name did not work out well, and was replaced with C . The first version of C was used internally in AT&T in August 1983. The first commercial implementation was released in 1985. The C language standards are now handled by the American National Standards Institute (ANSI), and the International Standards Organization (ISO). This is why you often hear pure C referred to as ANSI Standard C , or ISO Standard C
You can see that the C programming language was developed first, C was developed later. You might be asking yourself what, exactly, is C and how does it relate to C? The answer is that C is essentially C taken to the next level. The most obvious difference between the two is that C supports object orientation (more on that later on.). However, C sports many other improvements over C. For example, C handles strings better than C, and has a more robust exception handling. (Exception handling refers to a program’s ability to handle unexpected errors. What if the user inputs a zero then tries to divide by that number? This is an exception, how your code handles it is exception handling.)
C code will compile fine in most C compilers, but the reverse is not true. C code will not necessarily compile in a C compiler. You may be wondering what is meant by the word code. Code is essentially the series of programming commands that a programmer writes. All the commands that make up a program are the source code for that program.
C supports all C commands and also has many additions. You may frequently see old style C code mixed in with C code, especially in programs written by programmers who originally started in C.
How to write a C program
There are several ways to write a C program. You could simply open your favorite text editor, such as notepad, write your program, save it, and then use a command line compiler to compile the program. If you have a commercial development tool such as Borland C Builder or Microsoft Visual C , then you must follow the instructions for that particular software package. A command line compiler is one that is executed from the command line. This, of course, begs the question of what is a command line. When you enter commands at a DOS prompt (Microsoft Windows or Shell (Linux/Unix) you are typing commands on a line, thus the term “command line.” You literally type in commands one line at a time.
To use a command line compiler, like the free C compiler from Borland, you simply type the code into a document in any text editor, then save it with a .cpp extension. That .cpp extension stands for C Plus Plus. C files that are done in a text editor are saved with the extension .c, as you might expect.
Translation - Bengali সি এ আপনাকে স্বাগতম!
এই প্রথম অধ্যায়ে আমরা কিছু মূল উপাদান আপনাকে যোগাবো যা এই বইয়ের পরবর্তী অধ্যায়ের মধ্যে দিয়ে অগ্রসর হতে আপনাকে সাহায্য করবে। এই অধ্যায়ে আপনি জানবেন সি এর ইতিহাস, ভাষার গোঁড়ার কথা এবং কি করে ভেরিয়েব্ল ব্যবহার করতে হয় ও এক্সপ্রেশন লিখতে হয়। এই বইের বাকিটা জুড়ে যে সি প্রোগ্রামগুলি আছে তা তৈরি করতে এই মৌলিক ধারনাগুলি হবে এক একটি অপরিহার্য নির্মাণ শিলা।
সি , এই নামটি থেকে বোঝা যায় যে এটি মূলত সি প্রোগ্রামিং ভাষা থেকে উদ্ভূত। অতএব, সি এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দিয়ে শুরু করাটাই সমীচীন হবে। সত্তর দশকের গোঁড়ার দিকে বেল ল্যাবরেটরিতে ডেনিশ রিচি এর উদ্ভাবন করেন। ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমের বাস্তবায়ন ভাষা রূপে এর উদ্ভাবন হয়। সি এবং ইউনিক্সের ইতিহাস ঘনিষ্ঠ ভাবে জড়িত। এই কারণে ইউনিক্স প্রোগ্রামিঙের এক বড় অংশে সি ভাষা ব্যবহৃত হয়েছে।
পরবর্তীকালে যার নাম হবে সি , তাকে নিয়ে কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে। প্রথম সংস্করণের নাম দেওয়া হয় “সি উইথ ক্লাসেস্” কিন্তু সেই নামটি ভাল জমলো না এবং বদলে করা হল সি । সি এর প্রথম সংস্করণ এ টি এন্ড টি তে আভ্যন্তরীণভাবে ব্যবহৃত হয় অগাস্ট ১৯৮৩ তে। এর প্রথম বাণিজ্যিক রুপায়ন ১৯৮৫ সালে মুক্তি পায়। সি ভাষার মান বজায় রাখার দায়িত্ব এখন “এমেরিকান ন্যাশানাল স্ট্যান্ডার্ডস ইন্সটিটিউট (এ এন সি আই) এবং “ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ডস অর্গানাইজেশন (আই এস ও) ওপর। এই কারণে সুদ্ধ সি কে এ এন সি আই সি অথবা আই এস ও সি বলে অভিহিত করা হয়।
দেখা যাচ্ছে সি প্রোগ্রামিং ভাষা আগে তৈরি হয় এবং সি তৈরি হয় পরে। আপনি জিজ্ঞেস করতে পারেন সি ঠিক কাকে বলে এবং এর সাথে সি এর সম্পর্ক কি? এর উত্তর হল সি মূলত সি ভাষার বিবর্তনের পরের স্তর। দুটির মধ্যে সুস্পষ্ট পার্থক্য হল সি “অবজেক্ট ওরিয়েন্টেশন” সমর্থন করে (এর সম্বন্ধে আমরা পরে আরো জানবো)। অবশ্য সি আরও অনেক দিক থেকে উন্নত সি এর চেয়ে। উদাহরণস্বরূপ, সি এর “স্ট্রিং” এর পরিচালনা সি এর থেকে উন্নত এবং “এক্সেপ্সন হ্যান্ডলিং” আরো বলিষ্ঠ। (“এক্সেপ্সন হ্যান্ডলিং” অর্থ একটি প্রোগ্রামের অপ্রত্যাশিত ভুল সামলাবার ক্ষমতা। যদি কোন ব্যবহারকারী শূন্য নিবেশ করে তাকে কোন সংখ্যা দিয়ে ভাগ করতে যান? এটি একটি “এক্সেপ্সন” এবং আপনার লেখা প্রোগ্রাম যেভাবে এটা সামলাবে তাকে বলে “এক্সেপ্সন হ্যান্ডলিং”।)
বেশিরভাগ সি “কম্পাইলার” সি ভাষায় লেখা প্রোগ্রাম “কম্পাইল” করতে পারে, কিন্তু এর উল্টোটি সত্যি নয়। সি “কোড” সি কম্পাইলারে কম্পাইল হবেই এমন কোন কথা নেই। আপনি হয়ত ভাবছেন “কোড” কথাটির অর্থ কি। “কোড” অর্থ কম্পিউটারকে দেওয়া একগুচ্ছ নির্দেশ যা একজন প্রোগ্রামার লেখেন। এই সমস্ত নির্দেশাবলীকে এক সাথে একটি প্রোগ্রামের “সোর্স কোড” বলা হয়।
সি ভাষা সি এর সব নির্দেশ সমর্থন করেই এবং তার সাথে আরো অনেক কিছু সংযোজিত হয়েছে। আপনি প্রায়শই দেখবেন প্রাচীন শৈলীর সি কোড ও আধুনিক সি কোডের মিশ্রণ, বিশেষ করে যে প্রোগ্রামাররা
আদতে সি ভাষায় প্রোগ্রাম লিখতে শুরু করেছিলেন তাদের লেখা সি প্রোগ্রামে।
কি করে একটি সি প্রোগ্রাম লিখবেন
সি প্রোগ্রাম লেখার কয়েকটি বিভিন্ন উপায় আছে। আপনি নিজের পছন্দের “টেক্সট এডিটর”টি খুলুন, যেমন “নোটপ্যাড”, আপনার প্রোগ্রামটি লিখুন, তারপর এটি “সেভ” করুন এবং একটি “কমান্ড লাইন কম্পাইলার” দিয়ে একে “কম্পাইল” করুন। যদি আপনার কাছে বোরল্যান্ড সি বিল্ডার অথবা মাইক্রোসফট ভিসুয়াল সি জাতীয় বাণিজ্যিক নির্মাণভিত্তিক সাধনি থাকে তাহলে সেই সফটওয়্যারের নির্দেশাবলী মেনে চলা অবশ্যই উচিত। “কমান্ড লাইন কম্পাইলার” একটি এমন “কম্পাইলার” যা “কমান্ড লাইন” থেকে সম্পাদন করা হয়। স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন এসেই যায় “কমান্ড লাইন” কাকে বলে। যখন আপনি ড ও স “প্রম্প্ট” (মাইক্রোসফট উইন্ডোজ) অথবা শেলে (লিনাক্স/ইউনিক্স) নির্দেশ দেন তখন আপনি একটি লাইনে টাইপ করেন, এর থেকেই এসেছে কমান্ড লাইন শব্দটি। আপনি কার্যতই এক একটি লাইন করেই নির্দেশ টাইপ করেন।
যখন আপনি একটি কমান্ড লাইন কম্পাইলার ব্যবহার করেন, উদাহরণস্বরূপ বোরল্যান্ডের সি কম্পাইলার, তখন আপনি একটি টেক্সট এডিটরে আপনার কোড টাইপ করেন তারপর তাকে ডট সি পি পি এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করেন। ডট সি পি পি এক্সটেনশন সি বোঝায়। যে সব সি ফাইল টেক্সট এডিটরে করা হয় তা আশানুরূপভাবে ডট্ সি এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করা হয়।
English to Bengali: A newspaper article on law and order situation in Indian states and the dearth of IPS officers
Source text - English New Delhi, Nov. 29: Bengal is one of the worst sufferers from a shortage of Indian Police Service officers, with only a couple of northeastern states, Odisha, Uttar Pradesh and Punjab faring worse. However, Bengal does better when it comes to a shortage of Indian Administrative Service officers, figuring close to the middle of the list. V. Narayanasamy, minister of state for personnel, public grievances and pensions, today released data that show how states with poor law and order situations generally face the worst shortages of IPS officers. Bengal is sixth worst on the list and Sikkim is best placed at 6.25 per cent, which means the hill state has 93.75 per cent of its sanctioned strength of IPS officers. Across India, the total sanctioned strength is 4,730 but the actual number of IPS officers is 3,475—the shortfall being 1,255 or 26.53 per cent. Still, the figure is healthier compared with the recent past, with the home ministry under Shivaraj Patil and then P. Chidambaram having pushed for an increased cadre strength.
The annual IPS batch size for direct recruitment was increased from 88 to 103 in 2005, to 130 in 2008 and to 150 in 2009. The Centre has now decided to induct another 80 IPS officers annually from the paramilitary forces through a competitive examination.
The authorised strength of IAS officers countrywide is 6,154 but the actual number is 4,377 — the shortfall being 1,777 or 28.87 per cent. At 27.70, Bengal is close to the national average. Jharkhand is worst placed, its shortfall of 48.07 per cent perhaps suggesting the new state didn’t get its share of IAS officers when it was carved out of Bihar. But Bihar doesn’t fare much better, coming third-worst at 38.65 per cent.
Translation - Bengali নয়া দিল্লী, নভেম্বর ২৯ উত্তর-পশ্চিমের কয়েকটি রাজ্য যেমন উড়িষ্যা, উত্তর প্রদেশ এবং পাঞ্জাব বাদ দিয়ে ইন্ডিয়ান পুলিস সার্ভিস এর আধিকারিকদের ঘাটতি পশ্চিম বঙ্গে সব থেকে বেশী। কিন্তু ইন্ডিয়ান এডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস এর আধিকারিকদের ঘাটতির ক্ষেত্রে পশ্চিম বঙ্গের অবস্থা তুলনামূলকভাবে ভাল, তালিকার মোটামুটি মাঝামাঝি জায়গায় অবস্থান। রাজ্যের পার্সোনেল, পাবলিক গ্রিভান্সেস ও পেনসন মন্ত্রী, শ্রী ভি. নারায়ানাস্বামি, তথ্য প্রকাশ করেছেন যাতে দেখানো হয়েছে দেশের আইন শৃঙ্খলার অবস্থা যে সব রাজ্যে দুর্বল সাধারণত সেখানে আই পি এস আধিকারিকদের ঘাটতি সব থেকে বেশী। পশ্চিম বঙ্গ এই তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে এবং ৬.২৫ শতাংশ নিয়ে সিকিম সর্বশ্রেষ্ঠ, যার অর্থ এই পাহাড়ি রাজ্যে তার বরাদ্দের ৯৩.৭৫ শতাংশ আই পি এস আধিকারিক বর্তমান। ভারতবর্ষ জুড়ে এই আধিকারিকদের বরাদ্দ সংখ্যা ৪,৭৩০ কিন্তু বাস্তবে আছে ৩,৪৭৫ – অর্থাৎ ঘাটতির সংখ্যা ১,২৫৫ অথবা ২৬.৫৩ শতাংশ। তাও বলতে হয় এই পরিসংখ্যান সাম্প্রতিক অতীতের থেকে ভাল, বিশেষ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক শিভ্রাজ পাতিল এবং তারপর পি চিদাম্বরমের মন্ত্রিত্বে আসার পর কারণ তারা এই আধিকারিকদের সংখ্যা বাড়াতে উৎসাহী হয়েছেন।
সরাসরি নিয়োগের জন্য আই পি এস দের ব্যাচের সংখ্যা ৮৮ থেকে বাড়িয়ে ১০৩ করা হয়েছে ২০০৫ সালে, ১৩০ করা হয়েছে ২০০৮ সালে এবং ১৫০ করা হয়েছে ২০০৯ সালে। কেন্দ্র এখন প্রতি বছর আরও ৮০ জন আই পি এস আধিকারিকদের এক প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার সাহায্যে আধা সামরিক বিভাগে বিনিয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
সারা দেশ জুড়ে আই এ এস আধিকারিকদের অনুমোদিত সংখ্যা ৬,১৫৪ কিন্তু বাস্তবে সে সংখ্যা ৪,৩৭৭ – ঘাটতি ১,৭৭৭ জন অথবা ২৮.৮৭ শতাংশ। পশ্চিম বঙ্গে এই ঘাটতি ২৭.৭০, জাতীয় গড়ের কাছাকাছি। ঝাড়খণ্ডের অবস্থান সর্বনিম্নে, এর ঘাটতি ৪৮.০৭ শতাংশ, যা থেকে অনুমেয় যে এই রাজ্য বিহার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে নতুন রাজ্য গঠনের সময় তার যা বরাদ্দ সে পরিমাণে আই এ এস আধিকারিক পাননি। বিহারের অবস্থাও খুব ভাল নয়, ৩৮.৬৫ শতাংশ পেয়ে এই রাজ্য মন্দের তালিকায় তৃতীয় স্থান অধিকার করছেন।
Bengali to English: Excerpt from the book "Chander Pahar" by Bibhutibhushan Bandopadhyay
Source text - Bengali শঙ্কর একেবারে অজ পাড়াগাঁয়ের ছেলে। এই বার সে সবে এফ. এ. পাশ দিয়ে গ্রামে বসেচে। কাজের মধ্যে সকালে বন্ধুবান্ধবদের বাড়িতে গিয়ে আড্ডা দেওয়া, দুপুরে আহারান্তে লম্বা ঘুম, বিকেলে পালঘাটের বাঁওড়ে মাছ ধরতে যাওয়া।
সারা বৈশাখ এভাবে কাটাবার পরে একদিন তার মা ডেকে বললেন—শোন একটা কথা বলি শঙ্কর। তোর বাবার শরীর ভালো নয়। এ অবস্থায় আর তোর পড়াশুনো হবে কী করে? কে খরচ দেবে? এইবার একটা কিছু কাজের চেষ্টা দ্যাখ।
মায়ের কথাটা শঙ্করকে ভাবিয়ে তুললে। সত্যি তার বাবার শরীর আজ কমাস থেকে খুব খারাপ যাচ্ছে। কলকাতার খরচ দেওয়া তাঁর পক্ষে ক্রমেই অসম্ভব হয়ে উঠেচে। অথচ করবেই বা কী শঙ্কর? এখন কি তাকে কেউ চাকরি দেবে? চেনেই বা সে কাকে?
আমরা যে সময়ের কথা বলচি, ইউরোপের মহাযুদ্ধ বাধতে তখনও পাঁচ বছর দেরি। ১৯০৯ সালের কথা। তখন চাকরির বাজার এতটা খারাপ ছিল না। শঙ্করদের গ্রামের এক ভদ্রলোক শ্যামনগরে না নৈহাটীতে পাটের কলে চাকরি করতেন। শঙ্করের মা তাঁর স্ত্রীকে ছেলের চাকরির কথা বলে এলেন, যাতে তিনি স্বামীকে বলে শঙ্করের জন্য পাটের কলে একটা কাজ যোগাড় করে দিতে পারেন। ভদ্রলোক পরদিন বাড়ি বয়ে বলতে এলেন যে শঙ্করের চাকরির জন্যে সাধ্যমতো চেষ্টা করবেন।
শঙ্কর সাধারণ ধরনের ছেলে নয়। স্কুলে পড়বার সময় সে বরাবর খেলাধুলোতে প্রথম হয়ে এসেছে। সেবার মহকুমার এক্জিবিসনের সময় হাইজাম্পে সে প্রথম স্থান অধিকার করে মেডেল পায়। ফুটবলে অমন সেন্টার ফরওয়ার্ড ও অঞ্চলে তখন কেউ ছিল না। সাঁতার দিতে তার জুড়ি খুঁজে মেলা ভার। গাছে উঠতে, ঘোড়ায় চড়তে, বক্সিং-এ সে অত্যন্ত নিপুণ। কলকাতায় পড়বার সময় ওয়াই. এম. সি.এ-তে সে রীতিমতো বক্সিং অভ্যাস করেচে। এই সব কারণে পরীক্ষায় সে তত ভালো করতে পারেনি, দ্বিতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছিল।
কিন্তু তার একটি বিষয়ে অদ্ভুত জ্ঞান ছিল। তার বাতিক ছিল যত রাজ্যের ম্যাপ ঘাঁটা ও বড়-বড় ভূগোলের বই পড়া। ভূগোলের অঙ্ক কষতে সে খুব মজবুত। আমাদের দেশের আকাশে যে সব নক্ষত্রমণ্ডল ওঠে, তা সে প্রায় সবই চেনে—ওটা কালপুরুষ, ওটা সপ্তর্ষি, ওটা ক্যাসিওপিয়া, ওটা বৃশ্চিক। কোন মাসে কোনটা ওঠে, কোন দিকে ওঠে—সব ওর নখ-দর্পণে। আকাশের দিকে চেয়ে তখনি বলে দেবে। আমাদের দেশের বেশি ছেলে যে এসব জানে না, এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে।
এবার পরীক্ষা দিয়ে কলকাতা থেকে আসবার সময় সে একরাশ ওই সব বই কিনে এনেছে, নির্জনে বসে প্রায়ই পড়ে আর কী ভাবে ওই জানে। তারপর এল তার বাবার অসুখ, সংসারের দারিদ্র্য এবং সঙ্গে-সঙ্গে মায়ের মুখে পাটকলে চাকরি নেওয়ার জন্যে অনুরোধ। কী করবে সে? সে নিতান্ত নিরুপায়। মা-বাপের মলিন মুখ সে দেখতে পারবে না। অগ্যতা তাকে পাটের কলেই চাকরি নিতে হবে। কিন্তু জীবনের স্বপ্ন তাহলে ভেঙে যাবে, তাও সে যে না বোঝে এমন নয়। ফুটবলের নাম করা সেন্টার ফরওয়ার্ড, জেলার হাইজাম্প চ্যাম্পিয়ান, নামজাদা সাঁতারু শঙ্কর হবে কিনা শেষে পাটের কলের বাবু? নিকেলের বইয়ের আকারের কৌটোতে খাবার কি পান নিয়ে ঝাড়ন পকেটে করে তাকে সকালের ভোঁ বাজতেই ছুটতে হবে কলে, আবার বারোটার সময় এসে দুটো খেয়ে নিয়েই আবার রওনা, ওদিকে সেই ছ’টার ভোঁ বাজলেই ছুটি। তার তরুণ তাজা মন এর কথা ভাবতেই পারে না যে! ভাবতে গেলেই তার সারা দেহ-মন বিদ্রোহী হয়ে ওঠে—রেসের ঘোড়া শেষকালে ছ্যাকড়া গাড়ি টানতে যাবে?
সন্ধ্যার বেশি দেরি নেই। নদীর ধারে নির্জনে বসে-বসে শঙ্কর এইসব কথাই ভাবছিল। তার মন উড়ে যেতে চায় পৃথিবীর দূর, দূর দেশে—শত দুঃসাহসিক কাজের মাঝখানে। লিভিংস্টোন, স্টানলির মতো, হ্যারি জনস্টন, মার্কো পোলো, রবিনসন ক্রুসোর মতো। এর জন্যে ছেলেবেলা থেকে সে নিজেকে তৈরি করেচে—যদিও এ কথা ভেবে দেখেনি অন্য দেশের ছেলেদের পক্ষে যা ঘটতে পারে, বাঙালী ছেলেদের পক্ষে তা ঘটা এক রকম অসম্ভব। তারা তৈরি হয়েছে কেরানি, স্কুলমাস্টার, ডাক্তার বা উকিল হবার জন্যে। অজ্ঞাত অঞ্চলের অজ্ঞাতপথে পাড়ি দেওয়ার আশা তাদের পক্ষে নিতান্তই দুরাশা।
প্রদীপের মৃদু আলোয় সেদিন রাত্রে সে ওয়েস্টমার্কের বড় ভূগোলের বইখানা খুলে পড়তে বসল। এই বইখানার একটা জায়গা তাকে বড় মুগ্ধ করে। সেটা হচ্ছে প্রসিদ্ধ জার্মান ভূপর্যটক অ্যাণ্টন হাউপ্টমান লিখিত আফ্রিকার একটা বড় পর্বত—মাউনটেন অফ দি মুন (চাঁদের পাহার) আরোহণের অদ্ভুত বিবরণ। কতবার সে এটা পড়েচে। পড়বার সময় কতবার ভেবেছে হের হাউপ্টমানের মতো সেও একদিন যাবে মাউনটেন অফ দি মুন জয় করতে।
স্বপ্ন! সত্যিকার চাঁদের পাহাড় দূরের জিনিসই চিরকাল। চাঁদের পাহাড় বুঝি পৃথিবীতে নামে?
সে রাত্রে বড় অদ্ভুত একটা স্বপ্ন দেখল সে:
চারধারে ঘন বাঁশের জঙ্গল। বুনো হাতির দল মড়-মড় করে বাঁশ ভাঙছে। সে আর একজন কে তার সঙ্গে, দুজনে একটা প্রকাণ্ড পাহাড়ে উঠেছে। চারধারের দৃশ্য ঠিক হাউপ্টমানের লেখা মাউনটেন অফ দি মুনের দৃশ্যের মতো। সেই ঘন বাঁশ বন, সেই পরগাছা ঝোলানো বড়-বড় গাছ, নিচে পচাপাতার রাশ, মাঝে- মাঝে পাহাড়ের খালি গা, আর দূরে গাছপালার ফাঁকে জ্যোৎস্নায় ধোয়া শাদা ধবধবে চিরতুষারে ঢাকা পর্বত শিখরটি এক-একবার দেখা যাচ্ছে, এক-একবার বনের আড়ালে চাপা পড়চে। পরিষ্কার আকাশে দু-একটি তারা এখানে-ওখানে। একবার সত্যিই সে যেন বুনো হাতির গর্জন শুনতে পেল•••সমস্ত বনটা কেঁপে উঠল। এত বাস্তব বলে মনে হল সেটা, যেন সেই ডাকেই তার ঘুম ভেঙে গেল। বিছানার উপর উঠে বসল, ভোর হয়ে গিয়েচে, জানালার ফাঁক দিয়ে দিনের আলো ঘরের মধ্যে এসেছে।
Translation - English Shankar belongs to what can be considered a backward and remote village. He has just completed his F.A. exams. All his day’s work involved was idle chatter with friends, a long nap after lunch and trips to Palghat in the afternoon to catch Baorey fish.
After having spend the entire month of Boishak in this fashion, one day his mother said, “Lister Shankar, there’s something I need to tell you. Your father is not keeping well. How can we afford your studies? Who will bear the expenses? You should look for some work now.”
What his mother said made Shankar wonder. It was true his father was keeping very poor health these last few months. It was getting more and more difficult for him to bear the expenses for staying in Kolkata. But what could Shankar do? Would anyone give him a job now? Who could he turn to?
We are talking of the time when the World War in Europe was still five years away. It was 1909. The job market was not that bad. There was a gentleman in Shankar’s village that used to work in a jute mill at Shyamnagar or maybe Noihati. Shankar’s mother told his wife about her son, hoping perhaps he could find Shankar a job at the jute mill. The gentleman came the next day to say he would do his best for Shankar.
Shankar was no ordinary boy. At school he always came first at sports. Once he came first at high jump at the district exhibition and got a medal to show for it. In football, there was no centre-forward who could hold a lamp to him in the area. In swimming he was second to none. He used to do quite nicely at climbing trees, horse riding and boxing. While studying at Kolkata he used to practice boxing regularly. For these reasons he could not do that well in his exams, he was able to secure only second division.
But he had knowledge about a strange subject. He had this thing about maps of all kinds and reading books on geography that bordered on monomania. He was an expert in calculations related to geography. He knew almost all the stars that could be seen in our sky – that is the Orion, that there are the stars of Ursa major, that is Cassiopeia and there is Scorpio. He could even tell you in which part of the sky they could be seen and in which month, he knew them like the back of his hand. It was for sure that not many boys in our country knew this.
Coming from Kolkata after the examinations were over, he had purchased a load of these books which he poured over in seclusion and thought of God knows what. And then came his father’s illness, domestic impoverishment and his mother’s request to look for a job at the jute mill. What could he do? There was no way out. He could not bear to see the dark faces of his parents. Therefore he had to take a job at the jute mill. But that would shatter his dreams; it was not that he did not realize that too. The famous centre-forward in football, the district high jump champion, the renowned swimmer that he was and to turn into a clerk at a jute mill? To run with the morning siren with his nickel container of food or betel leaves to the mill and to return at twelve for lunch and then run back again and finally to be released with the siren at six in the evening. His youthful, fresh mind could not accept this. Whenever he thought of this, his body and mind would revolt. A race horse to finally pull a carriage?
Evening was not far away. Shankar was sitting on the river bank, these thoughts passing through his mind. His mind wants to fly off to far, far away countries, amongst bold and daring ventures. Like Livingstone, Stanley, like Harry Johnston, Marco Polo, Robinson Crusoe. He has prepared himself for this from childhood – although it had never crossed his mind that what was possible for boys from other countries, the same was practically impossible for boys from Bengal. They are born to be clerks, school teachers, doctors or lawyers. Embarking for unknown places to chart out new territories was for them a futile desire.
Sitting in the dim light of the lamp that night, he opened the large book on geography by Westmark and started to read. A place in this book fascinated him. It was the account of the illustrious German globe-trotter Anton Hauptmann about the strange description of ascending a large mountain in Africa called Mountain Of The Moon. He has read it many times. And while reading he had thought of ascending the Mountain Of The Moon just as Herr Hauptmann did.
A dream! Real Mountain Of The Moon was far off forever. How could that descend to earth?
That night he had a very strange dream:
A dense jungle of bamboo trees were all round him. A herd of wild elephants were breaking bamboos with a wrenching sound. He and someone else were climbing a huge mountain. The scenery around him was exactly the way it was described in Hauptmann’s book Mountain Of The Moon. The same dense bamboo jungle, the same huge trees with parasitic weeds hanging from them, pile of rotten leaves below them, the bare surface of the mountain seen at times, and far away through the trees the moon light drenched pure white peak of the mountain under permanent snow could be seen now and then. A few stars here and there on a clear cloudless sky. Once it seemed he could really hear the bellowing of wild elephants …. The entire forest shook. It all seemed so real, as if that was what woke him up. He sat up on the bed, it was already morning and the sunlight streamed in through the windows into his room.
1. A total of over 17 years of experience in translating from Bengali/Hindi to English and English to Bengali/Hindi.
2. My translations have covered pharmaceuticals, clinical trials, technical manuals, training manuals, astrology, numerology, history, human resources and IT. corporate communications, public relations, human resources, operations and training manuals, IT, production manuals, school textbooks, training manuals pertaining to health, education, environment, general science, geography, and general medicine.
3. Experience in localization of materials from English to Bengali/Hindi to suit both Indian and Bangladeshi clients.
4. Five years’ experience in transcription. Comfortable with US, UK and Australian accents.
5. Certification in Good Clinical Practice (GCP)
by NIDA in September 2019.
6. Certificate in Design And Interpretations
Of Clinical Trials from John Hopkins University.
7. Certificate on HIPAA compliance for remote interpreters from Proz.com.
8. Certificate in Medical Terminology from
Udemy.
8. Possessing strong communication and motivational skills to foster a positive attitude towards quality work and its timely completion.
Keywords: English to Bengali translator, IT, information technology translator in Bengali, bengali information technology translator, technical manuals, user manuals, technical and user manuals translator in Bengali, bengali technical and user manuals translator, environment translator in bengali, social science translator in bengali. See more.English to Bengali translator, IT, information technology translator in Bengali, bengali information technology translator, technical manuals, user manuals, technical and user manuals translator in Bengali, bengali technical and user manuals translator, environment translator in bengali, social science translator in bengali, business and commerce translator in bengali, veterinary science translator in Bengali, oil petroleum and gas translator in bengali, health care translator in Bengali, retail, travel & tourism, management translator in bengali, journalism, public relations translator in bengali, letters, finance translator in bengali, cinema, films, theater, internet, e-commerce, HR, human resources translator in bengali, insurance translator in bengali, investment, genealogy, genetics, telecommunications translator in bengali, archaeology, philosophy, anthropology, astronomy, space, aviation, manufacturing, zoology, pet care, web content, MemoQ, SDL Trados, mathematics, chemistry, CAT tools, android apps translator in bengali, clinical trials translator in bengali, ICD translator in bengali, informed consent form translator in bengali, bengali to english translator, native bengali translator, K-12 education translator in bengali, bengali translator using memoQ, bengali translator using SDL Trados, bengali translator using trados, bengali translator, native bengali translator, mother tongue is bengali, mother tongue bengali. See less.
This profile has received 31 visits in the last month, from a total of 29 visitors